হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি,সকালের কন্ঠঃ
হাটহাজারী পৌরসদরের সেলুন গুলোতে গলা কাটার নতুন ফাঁদ সৃষ্টি করেছে।প্রতি বছরের ন্যায়,আসন্ন পবিত্র ঈদকে সামনে রেখে শিশু কিশোর হতে শুরু করে
ইয়াং জেনেরেশন,বয়োবৃদ্ধরাও তাল মিলিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে চু্ল, দাড়ি,গুফ কাটার জন্য সেলুনে ভিড় জমাচ্ছে। সেই সুযোগে পকেট হাতাচ্ছে সেলুন মালিক কর্তৃপক্ষ ।গতকাল শুক্রবার ৩১ মে বেলা ৫টার দিকে হাটহাজারী কলেজ রোড়স্ত খাজা আজমীর সেলুনে চুল কাটা জন প্রতি ১০০টাকা,আর দাড়ি স্টাইল করা ১০০টাকা,চুল স্ট্রেট করা ১২৫০টাকা মনগড়া লিফলেট লাগিয়ে দীর্ঘ রমযান ধরে গ্রাহকদেরকে থেকে মোটা অংঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
আমাদের প্রতিনিধি মনগড়া লিফলেট দেখে পৌরসভা কর্তৃক নির্ধারিত ফি’র কার্ডটি কোথায় জিজ্ঞেস করলে??লিটন বলে কার্ডটি ডেস্কে লুকিয়ে রেখেছি।,অভি (নাপিত) লিটনকে বলে ওঠে কার্ডটি ডেস্ক থেকে না নিতে।সাধারণ,চুল কাটার নির্ধারিত ফি ৪০টাকা,,স্টাইল করে কাটালে ৫০টাকা,কিন্তু প্রতি বছর ঈদে নির্ধারিত ফি’র চাইতে দ্বিগুণ হারে টাকা হাতিয়ে নেয় বলে,অভিযোগ জানান গ্রাহকগণ।
হাটহাজারী সদর পৌরসভা হওয়ার পর থেকে প্রত্যেকটা সেলুনে, গ্রাহকগণ চুল কালার করা,দাড়ি কালার করা, চুল,দাড়ি,গুফ কাটানোর জন্য নির্ধারিত ফি উল্লেখ করে দেয় হাটহাজারী পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভিন্ন প্রতিক্রিয়া। হাটহাজারী পৌরসদরের প্রায়ই দোকানে গ্রাহকগণদের হয়রানির স্বীকার উক্তি মিলেছে।
পৌরসভা কর্তৃক নির্ধারিত “ফি” প্রত্যেকটা দোকানে টাঙ্গিয়ে রাখার নির্দেশ থাকলেও বর্তমানে তা কেউ মানছে না।শুষ্ক ভাবে চিন্তা করলে দেখা যায়,,,একজন রিক্সা চালক,দিনমজুর,স্কুল ছাত্র,,বা স্বল্প আয়ের মানুষ গুলো তাদের মনগড়া ১০০টা চুল কাটাতে দিতে অক্ষম।
পৌর প্রশাসনের দায়িত্বে যারা আছেন,তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।