নিজস্ব প্রতিবেদক,সকালের কন্ঠঃ
বর্তমান সরকারের শুদ্ধি অভিযানকে ঘিরে কিছু অনলাইন পত্রিকা বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচারনার কারনে সাধারণ মানুষের আস্থা হারাচ্ছে অনলাইন ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম গুলো।
আজ তেমনি একটি ঘটনা আপনাদের নিকট তুলে ধরা হচ্ছে।
আমরা সকলেই জানি বাংলাদেশকে-দুর্নীতিমুক্ত,সন্ত্রাসমুক্ত এবং আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী যারা ইতিমধ্যে অবৈধ অর্থের পাহাড় গড়ে তুলেছেন,গড়ে তুলেছেন মাদকের সাম্রাজ্য,হয়েছেন গডফাদার তাদের বিরুদ্ধে দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের এই শুদ্ধি অভিযান।
গত কয়েকদিন আগে একটি অনলাইন পত্রিকা অবৈধ ক্যাসিনো বানিজ্যকে ঘিরে অনেকের নামের সাথে জড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করে-ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি,৭নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয় কাউন্সিলর জনাব আলহাজ্ব মোবাশ্বের চৌধুরীর নাম।
সরেজমিনে বিষয়টি খতিয়ে দেখার চেষ্টা করে জানা গেলো তিনি তার এলাকায় সর্বসাধারনের কাছে একজন ক্লিন ইমেজের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি ও খুবই পরিশ্রমী কাউন্সিলর,খুবই সাধারন চলাফেরা সকলের সাথে।তথাকথিত ওয়ান ইলেভেনের সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রশ্নে তিনি ছিলেন অপ্রতিরোধ্য একজন মুজিব সৈনিক এর জন্য তাকে ভোগ করতে হয়েছে মর্মান্তিক নির্যাতন।ছাত্র রাজনীতি থেকে গড়ে ওঠা মোবাশ্বের চৌধুরী চারদলীয় জোট সরকারের আমলেও হয়েছেন কারানির্যাতনের শিকার আপোষ করেননি কখনও অন্যায়ের সাথে।
মহানগরের একপ্রান্ত থেকে আরেকপ্রান্তে রাতদিন পরিশ্রম করে সাংগঠনিক দক্ষতায় তৈরি করেছেন লক্ষ লক্ষ মুজিব আদর্শের স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্মী বাহিনী।
যে সকল ক্লাব গুলোতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা শুদ্ধি অভিযান চালিয়েছে যেমন-ইয়ংমেন্স ক্লাব,ওয়ান্ডার্স ক্লাব,মোহামেডান ক্লাব,আরামবাগ ক্লাব,কলাবাগান ক্লাব,ফুওয়াং ক্লাব সহ কোনধরনের অবৈধ বা দেশের জন্য ক্ষতিকারক এমন কোনো ক্লাব বা সংস্থার সাথে ৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ্ব মোবাশ্বের চৌধুরীর কোনোধরনের সম্পৃক্ততা কোনোদিন ছিলনা এবং নেই।
এলাকার মানুষ সবাই তাকে-সৎ, নিষ্ঠাবান,নামাজী জনপ্রতিনিধি হিসেবে সন্মান করেন।
তবে নেতাকর্মী সহ এলাকার সাধারন মানুষ এই শুদ্ধি অভিযানকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন-কোনো ধরনের চক্রান্তের শিকার হয়ে গণমাধ্যম বা অনলাইন মিডিয়াতে বিভ্রান্তি মূলক কোনো সংবাদ প্রকাশ করে যেনো কারো সন্মানহানি না করেন।
